সংবাদ আজকাল
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ
    • জাতীয়
    • রাজনীতি
    • অর্থনীতি
    • রাজধানী
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
  • বিনোদন
    • বলিউড
    • হলিউড
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • ফিচার
    • লাইফস্টাইল
    • রূপচর্চা
    • রেসিপি
  • ফ্যাশন
  • শিক্ষা
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
    • প্রবাস
    • ধর্ম
কোন ফলাফল নেই
সমস্ত ফলাফল দেখুন
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ
    • জাতীয়
    • রাজনীতি
    • অর্থনীতি
    • রাজধানী
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
  • বিনোদন
    • বলিউড
    • হলিউড
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • ফিচার
    • লাইফস্টাইল
    • রূপচর্চা
    • রেসিপি
  • ফ্যাশন
  • শিক্ষা
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
    • প্রবাস
    • ধর্ম
সংবাদ আজকাল
কোন ফলাফল নেই
সমস্ত ফলাফল দেখুন
প্রচ্ছদ আন্তর্জাতিক

সুস্থ গণতন্ত্রের জন্য মতপ্রকাশের স্বাধীনতা অপরিহার্য: রবার্ট মিলার

নিউজ ডেস্ক নিউজ ডেস্ক
জানুয়ারি ২১, ২০২২
A A
robert milar
Share on FacebookShare on Twitter

আর্ল রবার্ট মিলার ২০১৮ সালের ১৩ নভেম্বর বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে শপথ নেন। এর আগে বতসোয়ানা প্রজাতন্ত্রে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের কনসাল জেনারেল হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গসহ ভারত, ইরাক, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া এবং এল সালভাদরে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসে কাজ করেছেন মিলার।

মিলার ১৯৮৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সিনিয়র ফরেন সার্ভিসের ক্যারিয়ার সদস্য পররাষ্ট্র দপ্তরে যোগ দেন। রাষ্ট্রদূত মিলার মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গ্র্যাজুয়েট এবং সাবেক মেরিন কোর কর্মকর্তা। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের অসংখ্য সম্মানে তিনি ভূষিত হয়েছেন, যার মধ্যে আছে বীরত্বের জন্য পররাষ্ট্র দপ্তর পুরস্কার ও ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের শিল্ড অব ব্রেভারি পুরস্কার। রাষ্ট্রদূত মিলার ফ্রেঞ্চ, স্প্যানিশ ও ইন্দোনেশিয়ান ভাষা জানেন।

তিন বছর দুই মাসেরও বেশি সময় দায়িত্ব পালনের পর বাংলাদেশ থেকে বিদায় নিচ্ছেন মিলার। ঢাকা থেকে বিদায় নেওয়ার ঠিক আগে বাংলাদেশের একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া এক একান্ত সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের খোলামেলা জবাব দেন।

সাক্ষাৎকারটি নিচে হুবহু তুলে দেওয়া হলো-

প্রশ্ন: বাংলাদেশে অবস্থানকালে এই তিন বছরে কোন বিষয়টি আপনার সবচেয়ে বেশি নজর কেড়েছে? এখানে আপনার সেরা অভিজ্ঞতাটা কি?

আর্ল মিলার: বাংলাদেশের জনগণের আন্তরিকতা এবং উদারতা। আমি ৩৫ বছর ধরে আমেরিকান কূটনীতিক হিসেবে কাজ করছি। বাংলাদেশের মানুষের মতো এত অতিথিপরায়ণ, চিন্তাশীল এবং আন্তরিক মানুষ অন্য কোনো দেশে দেখিনি যারা এভাবে মানুষকে সাদরে বরণ করে নেয়। বিস্ময়করভাবে বৈচিত্র্যময় এবং অপরূপ এই দেশের বিভিন্ন স্থান ভ্রমণ করে চমৎকার সব অভিজ্ঞতা হয়েছে, যেগুলো আমার স্মৃতিতে অমলিন। আমি দেশের আটটি বিভাগেই ঘুরেছি, সব জায়গাতেই ভালো লেগেছে। আমার হৃদয়ে, আমার স্মৃতিতে আমি আকর্ষণীয় এই দেশের রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য বহন করবো। সিলেট, বরিশাল ও বান্দরবানের সবুজ, কক্সবাজারের অন্তহীন সমুদ্র সৈকত, সুন্দরবনের অপরূপ সৌন্দর্য, পুরান ঢাকার প্রাচীনত্ব ও আধুনিকতা বোধ (হেসে) আমি কিন্তু থামবো না…আমি যেখানেই গিয়েছি সেখানেই বাংলাদেশের মেধাবী তরুণদের সঙ্গে দেখা করার সৌভাগ্য হয়েছে। তারা আমাকে অনুপ্রাণিত করে। তাদের শক্তি, তাদের আশাবাদ, তাদের আবেগ আমাদের আশা জোগায়। পৃথিবীর জন্য যা খুবই দরকার।

প্রশ্ন: চলতি বছর যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উদ্‌যাপিত হচ্ছে। আপনি এই সম্পর্ককে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন? বর্তমানে ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ককেই বা আপনি কীভাবে বর্ণনা করবেন?

আর্ল মিলার: যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় এবং তা আরও মজবুত হচ্ছে। আমি ঢাকায় নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের প্রতি ঈর্ষান্বিত এই কারণে যে, তিনি আমাদের দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০তম বার্ষিকী উদ্‌যাপন করার সময়টায় এখানে থাকবেন। আহ! কি যে একটা উদ্‌যাপন হবে! আমাদের উভয় দেশের জন্য এই বিশেষ মাইলফলক উদ্‌যাপনে সত্যিকার অর্থেই উত্তেজনাপূর্ণ বেশকিছু অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা করেছি।

কারণ বিগত পাঁচ দশক ধরে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সমর্থক, সবচেয়ে বড় ভক্ত, সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং ভরসা করার মতো সবচেয়ে বড় অংশীদার ও বন্ধু। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি উন্নয়ন সহায়তা প্রদান করেছে। আমরা সাহায্যের দিক থেকে বছরে ২০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি অবদান রাখি। টাইফুনের পর আমরা মানবিক সহায়তায় ছুটে এসেছি। আমরা করোনার বিরুদ্ধে একসঙ্গে যুদ্ধ করছি। যুক্তরাষ্ট্র বিনামূল্যে, ২৮ মিলিয়নের (২ কোটি ৮০ লাখ) বেশি করোনা ভ্যাকসিনের ডোজ দান করেছে। জনস্বাস্থ্য বিষয়ক অন্যান্য সহায়তায় দিয়েছে ১২১ মিলিয়ন (১২ কোটি ১০ লাখ) ডলারেরও বেশি।

স্বাধীনতার জন্য আমাদের ঐতিহাসিক সংগ্রাম থেকে শুরু করে মানুষের সঙ্গে মানুষের বন্ধন পর্যন্ত- আমাদের দুই দেশের মধ্যে অনেক মিল রয়েছে।

অর্থনৈতিক ইস্যু, উন্নয়ন, নিরাপত্তা এবং জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে আমাদের পারস্পরিক সহযোগিতা আমাদের শক্তিশালী অংশীদারিত্ব এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার কথাই তুলে ধরে।

একসঙ্গে কাজ করার ধারণা ঠিক করতে এবং পরবর্তী ৫০ বছর বা তারও অধিকতর সময়ে আমাদের অংশীদারিত্বের ভিত্তি স্থাপন করতে ২০২২ সালে আমরা দুই দেশের মধ্যে বেশ কয়েকটি উচ্চপর্যায়ের সরকারি সফর এবং সংলাপের পরিকল্পনা করেছি।

যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশ জনগণের সঙ্গে জনগণের বন্ধনের মাধ্যমেও ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত। হাজার হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনা করে। প্রকৃতপক্ষে, যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সংখ্যার হিসেবে বিশ্বের সব দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ১৪তম।

বন্ধুদের ক্ষেত্রে যা হয়- আমাদের দুই জাতি, সবসময় সব বিষয়ে একমত হতে পারে না। কিন্তু সেক্ষেত্রেও আমাদের সম্পর্ক যেহেতু যথেষ্ট পরিপক্ব এবং দৃঢ় সেহেতু সৎ উদ্দেশ্য নিয়ে খোলামেলা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে আমরা সেগুলোকে পেছনে ফেলে সামনে এগিয়ে যেতে পারি।

প্রশ্ন: এই সম্পর্কের ভবিষ্যৎ গতিপথ আপনি কেমন দেখছেন? চলমান সম্পর্কের ক্ষেত্রে দুই দেশের দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে পার্থক্য কি?

আর্ল মিলার: আমি আগেই বলেছি, আমাদের সম্পর্ক দৃঢ় এবং সেটা আরও মজবুত হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ অংশীদারিত্ব কেবল উভয় দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তার জন্যই নয়, একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্যও অপরিহার্য।

আমরা স্বল্পোন্নত দেশের মর্যাদা থেকে উত্তরণ হতে শুরু করে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির প্রতি আমাদের প্রশংসা জানানো এবং সমর্থন করা অব্যাহত রাখবো। আমরা জলবায়ু পরিবর্তনের বৈশ্বিক হুমকি মোকাবিলায় একসঙ্গে কাজ চালিয়ে যাবো এবং জলবায়ু-সংবেদনশীল দেশগুলোর মধ্য থেকে শক্তিশালী নেতৃত্বের জন্য বাংলাদেশের দিকে তাকিয়ে থাকবো।

বাংলাদেশ তার নিজের যোগ্যতাতেই আমাদের গুরুত্বপূর্ণ এবং মূল্যবান অংশীদার। কিন্তু এটি ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে ক্রমবর্ধমানভাবে গুরুত্বপূর্ণভাবে নেতৃত্বের ভূমিকাও পালন করছে। যে অঞ্চলে বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ বাস করে, যে অঞ্চলে বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতিগুলোর কয়েকটির অবস্থান (অবশ্যই, আপনারাও রয়েছেন)। বৈশ্বিক জিডিপি’র প্রায় ৪০ শতাংশই এই অঞ্চলের। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত এবং অর্থনৈতিক স্বার্থের কেন্দ্রবিন্দু।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের গণতন্ত্রের অবস্থা কেমন বলে আপনি মনে করেন? বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের ক্ষেত্রে প্রধান রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলো কি কি?

আর্ল মিলার: স্বাধীনতার জন্য আমাদের দুই দেশের সংগ্রামের দিকে ফিরে তাকালে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের অংশীদার। আমাদের প্রতিষ্ঠিত আদর্শ এবং নীতিগুলো মেনে চলার দিক দিয়ে সমস্ত গণতন্ত্রের গল্পই এক, আর তা হলো গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম চলছে, গণতন্ত্র সম্পূর্ণ নয় এবং এই প্রক্রিয়া চলমান। উদাহরণস্বরূপ, সুস্থ গণতন্ত্রের জন্য সংবাদপত্র ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা অপরিহার্য। গণমাধ্যম, সুশীল সমাজ, বিরোধী দলের সদস্য এবং শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকারীদের অবশ্যই তাদের মতামত প্রকাশ করার, প্রতিশোধ নেয়ার ভয় ছাড়াই পরিবর্তনের পক্ষে কাজ করার সক্ষমতা থাকতে হবে। ভিন্নমত ও বিরোধী মতের কথা শুনতে হবে এবং সম্মান করতে হবে। শক্তিশালী গণতন্ত্র নিয়মিত এবং প্রাণবন্ত বিতর্কের মাধ্যমেই বিকাশ লাভ করে।

প্রশ্ন: বিশ্বব্যাপী গণতন্ত্র প্রচারে কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র। বন্ধু দেশ বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহ, সুশাসন ইত্যাদির বিকাশে যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে পারে? আপনার দৃষ্টিতে এসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রধান সমস্যাগুলো কি কি?

আর্ল মিলার: খুব চমৎকার প্রশ্ন করেছেন। আমরা গণতন্ত্র, মানবাধিকার, শাসন পদ্ধতি নিয়ে আমাদের দূতাবাস এবং অন্যান্য (কূটনৈতিক) চ্যানেলের মাধ্যমে দুই দেশের রাজধানী এবং দৈনন্দিন কাজের মধ্য থেকে নিয়মিতভাবে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা করে থাকি। আমরা আলোচনা করি কীভাবে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো আইনের শাসনকে এগিয়ে নিতে পারে এবং কীভাবে দায়মুক্তির সংস্কৃতি যেকোনো দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে দুর্বল করে দেয়। আমাদের এখানে প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং বিনিময় কর্মসূচি রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশি স্কলার, সাংবাদিক এবং সরকারি কর্মকর্তারা যুক্তরাষ্ট্রে পরিদর্শন করে দেখেন কীভাবে আমরা গণতান্ত্রিক এবং শাসন পদ্ধতির চ্যালেঞ্জগুলোকে মোকাবিলা করি। আমাদের ইতিহাসে (এমনকি আমাদের অতি সামপ্রতিক ইতিহাসে) যুক্তরাষ্ট্র কখনো কখনো গণতন্ত্র এবং সুশাসনের জন্য লড়াই করেছে। প্রেসিডেন্ট বাইডেন দেশে এবং বিদেশে গণতন্ত্রকে স্বাভাবিক অবস্থায় প্রত্যাবর্তন করা, টিকিয়ে রাখা এবং ক্রমবর্ধমান করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমার দৃষ্টিতে যুক্তরাষ্ট্রে সব প্রতিভাবানদের দ্বারা তৈরি ‘চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স’ করার দুর্দান্ত এক সরকার ব্যবস্থা রয়েছে। তবে এটিও একেবারে নিখুঁত বা নির্ভুল নয়। আমরা সে দাবিও করি না। কিন্তু, আমরা সেসব নিয়ে কাজ করছি, সবসময় কাজ করছি। বন্ধু হিসেবে আরও নিখুঁত ‘ইউনিয়ন’ গড়তে যুক্তরাষ্ট্র (বাংলাদেশের সঙ্গে) নিজেদের ওইসব অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারে।

 

প্রশ্ন: ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজিতে বাংলাদেশের (অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক বা সামরিক) ভূমিকাকে কীভাবে দেখেন? গুজব রয়েছে যে, যুক্তরাষ্ট্র ভূ-রাজনৈতিক বা কৌশলগত কারণে বাংলাদেশকে অন্য কারও চোখে দেখে…

আর্ল মিলার: যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে সরাসরি কাজ করে, অবশ্যই অন্য কারও দৃষ্টিতে দেখে না।

ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র এই সময়ের প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করার জন্য অংশীদার, মিত্র এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে এক করছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে করোনা, জলবায়ু পরিবর্তন, উদীয়মান প্রযুক্তি, নিয়মতান্ত্রিক পথে বাণিজ্য ও অর্থনীতি, পরিবেশবান্ধব অবকাঠামোতে বিনিয়োগ এবং সন্ত্রাস দমনে আধুনিক পদ্ধতি। এই সমস্ত ক্ষেত্র ছাড়াও অন্যান্য ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ একটি মূল অংশীদার।

আমাদের আশাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে, কারণ যুক্তরাষ্ট্র এই অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে, বিশেষ করে বাংলাদেশের মতো শক্তিশালী অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করার জন্য সবসময়ই আশাবাদী যাতে সমস্যাগুলো খোলাখুলিভাবে মোকাবিলা করা যায়; নিয়মগুলো স্বচ্ছ এবং ন্যায্যভাবে প্রয়োগ করা হয়; পণ্য, ধারণা এবং মানুষ ভূমি, সাইবার স্পেস, এবং খোলা সমুদ্রে অবাধে বিচরণ করে।

সূত্র: দৈনিক মানবজমি

এই বিভাগের আরও খবর

ইমরান খানের মোবাইল ফোন চুরি হয়ে গেছে
আন্তর্জাতিক

ইমরান খানের মোবাইল ফোন চুরি হয়ে গেছে

মে ১৭, ২০২২
মার্কিন ডুবোজাহাজ
আন্তর্জাতিক

মার্কিন ডুবোজাহাজকে তাড়া করল রাশিয়া

ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২২
যে কোনো সময় ইউক্রেনে হামলা চালাতে পারে রাশিয়া
আন্তর্জাতিক

‘যে কোনো সময় ইউক্রেনে হামলা চালাতে পারে রাশিয়া’

ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২২
Gold image
আন্তর্জাতিক

মাঠে খুঁজতে গিয়েছিলেন হাতুড়ি; ফিরলেন একরাশ সোনা নিয়ে!

ফেব্রুয়ারি ৮, ২০২২
টয়োটা হেডকোয়ার্টার
আন্তর্জাতিক

কাজের চাপে কর্মীর আত্মহত্যা, ক্ষমা চাইল টয়োটা

ফেব্রুয়ারি ১, ২০২২
ইতালি যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে ৭ বাংলাদেশির মৃত্যু
আন্তর্জাতিক

ইতালি যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে ৭ বাংলাদেশির মৃত্যু

জানুয়ারি ২৫, ২০২২

মন্তব্য করুন

সর্বশেষ খবর

ঠাকুরগাঁওয়ে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

ঠাকুরগাঁওয়ে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

মে ২০, ২০২২
নওগাঁয় শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় মোবাইল নিয়ে পরীক্ষা দেওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে জেল

নওগাঁয় শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় মোবাইল নিয়ে পরীক্ষা দেওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে জেল

মে ২০, ২০২২
ইমরান খানের মোবাইল ফোন চুরি হয়ে গেছে

ইমরান খানের মোবাইল ফোন চুরি হয়ে গেছে

মে ১৭, ২০২২
ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করে কিছু বলতে চাইনি- ক্ষমা চাইলেন ভারতী সিং

ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করে কিছু বলতে চাইনি- ক্ষমা চাইলেন ভারতী সিং

মে ১৭, ২০২২
ভাঙ্গায় মিথ্যা মামলা ও হয়রানির প্রতিবাদে ভুক্তভোগী পরিবারের সংবাদ সম্মেলন

ভাঙ্গায় মিথ্যা মামলা ও হয়রানির প্রতিবাদে ভুক্তভোগী পরিবারের সংবাদ সম্মেলন

মে ১৭, ২০২২
জামালপুরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা

জামালপুরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা

মে ১৬, ২০২২
Bidisha Ershad

জাতীয় জোটের নতুন চেয়ারম্যান বিদিশা

মে ৯, ২০২২
  • আমাদের সম্পর্কে
  • প্রাইভেসি পলিসি
  • যোগাযোগ
  • বিজ্ঞাপন
প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান: জুলিয়া রহমান
সম্পাদক: শাহাদাত হোসেন

© ২০২০-২০২২ সংবাদ আজকাল - সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

কোন ফলাফল নেই
সমস্ত ফলাফল দেখুন
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ
    • জাতীয়
    • রাজনীতি
    • অর্থনীতি
    • রাজধানী
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
  • বিনোদন
    • বলিউড
    • হলিউড
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • ফিচার
    • লাইফস্টাইল
    • রূপচর্চা
    • রেসিপি
  • ফ্যাশন
  • শিক্ষা
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
    • প্রবাস
    • ধর্ম

© ২০২০-২০২২ সংবাদ আজকাল - সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত